সিকিউরিটি এনালাইসিস
এই ভিডিওটাও দেখুন
সর্বোত্তম বিনিয়োগের সুযোগ সন্ধান করার জন্য সিকিউরিটি এনালাইসিস।
এই ভিডিওটাও দেখুন
সর্বোত্তম বিনিয়োগের সুযোগ সন্ধান করার জন্য সিকিউরিটি এনালাইসিস।
স্টক বা শেয়ার ট্রেডিং /
বিনিয়োগকারিরা দুই ধরনের এনালাইসিস করে থাকেন।
ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস ও
টেকনিক্যাল এনালাইসিস।
ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
Fundamental Analysis
Fundamental Analysis
ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসে মনে করা
হয় চাহিদা ও যোগান
(supply
and demand) অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক
অবস্থার উপর নির্ভরশীল। কোম্পানির ভুমিকা ও বৈশিষ্ট্য শেয়ারের মুল্য নির্ধারনে
গুরুত্বপুর্ন।
টেকনিক্যাল এনালাইসিস
Technical Analysis
টেকনিক্যাল এনালাইসিসে টেকনিক্যাল
এনালিস্টরা শুধু শেয়ারের মুল্য উঠানামার প্রতি আগ্রহী। তাই এখানে শুধু সরবরাহ ও
চাহিদার প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয়।
টেকনিক্যাল এনালাইসিসে সম্ভাব্য
মুল্য জানার চেষ্টা করা হয় মাত্র। এর জন্য নানা ধরনের চার্ট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। টেকনিক্যাল এনালাইসিসে আমরা সাধারণতঃ নিম্নের বিষয়গুলিই গুরুত্ত্ব দিয়ে থাকি।
আন্তবাজার সম্পর্ক
Inter market relation
Inter market relation
টেকনিক্যাল ও ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসের বাহিরেও আন্তবাজার সম্পর্ক নিয়েও গবেষনা করা হয়ে থাকে। কিন্ত আমাদের বাজার ছোট, বন্ড মার্কেট নাই বললেই চলে আর ডলার মুল্য ফিক্সড। আন্তবাজার সম্পর্ক মুলতঃ ডলার, বন্ড ও স্টক মার্কেটের সম্পর্ককেই বুঝায়।
টেকনিক্যাল এনালাইসিসে যে
বিষয়গুলির প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয়ঃ
মুল্য সব বৈশিষ্ঠের প্রতিফলন।
ট্রেন্ড মুল্যের গতি নির্ধারন
করে।
মুল্য ও ট্রেন্ড ঐতিহাসিকভাবেই
পুনরাবৃত্তি ঘটে।
বিনিয়োগকারিদের মার্কেট বিশেষজ্ঞদের কিছু গুরুত্বপুর্ন অনুসন্ধান জানা দরকার। এর মধ্যে মারফির নিয়ম অন্যতম (Murphy's Law) অন্যতম। তার মতে মার্কেট কেন উপরে বা নিচে যাচ্ছে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেয়েও কোথায় যাচ্ছে এটা জানা একজন বিনিয়োগকারির জন্য বেশি গুরুত্বপুর্ন।
টেকনিক্যাল এনালাইসিস সম্পর্কে মারফির ল'
১। ট্রেন্ড বুঝুন।
দীর্ঘ মেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি ট্রেন্ড বুঝতে হবে।
২। স্পট দ্যা ট্রেন্ড।
মার্কেট কোন অবস্থায় আছে। মুল ট্রেন্ডের সংগে সামঞ্জস্য রেখে এন্ট্রি দিতে হবে। আপনি কি ট্রেন্ডের দিকেই এন্ট্রি দিচ্ছেন?
৩। সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল খুঁজে বের করুন।
কেনার জন্য উপযুক্ত সাপোর্ট, সাপোর্ট মানেই আগের রেজিস্ট্যান্স। বিক্রীর জন্য উপযুক্ত রেজিস্ট্যান্স।
৪। ট্রেন্ড লাইন আঁকুন।
ট্রেন্ড লাইন সবচেয়ে সহজ চার্টিং টুল। প্রাইস ট্রেন্ড লাইন টাচ করে আবার তার আগের অবস্থানে ফিরে যায়।
৫। অনুমান করুন মার্কেট কতটা উলটা পথে যাবে।
মার্কেট কখনো রিট্রেস করে। সাধারনত আমরা রিট্রেসমেন্ট ফাইবো অনুপাত দিয়ে মেপে থাকি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ৩৮.২% বা ৬১.৮% রিট্রেসমেন্ট করে থাকে। আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায় বা পুলব্যাক করে।
৬। মুভিং এভারেজ অনুসরন করুন।
মুভিং এভারেজ দেখে জানা যায় ট্রেন্ড কি এখনো চালু আছে।
৭। মার্কেটের উঠা নামা পর্যবেক্ষন করুন।
মার্কেট কখনো ওভারবট আবার কখনো ওভারসোল্ড অবস্থায় থাকে। তখন মার্কেট বিপরীত দিকে যায়। এই ধরনের উঠা নামা আমরা অসিলেটর যেমন আর এস আই বা স্টোকাস্টিক ওসিলেটর দিয়ে বুঝতে পারি।
৮। মার্কেটের ওয়ার্নিং বুঝার চেষ্টা করুন।
ম্যাকডির মত ইন্ডিকেটর ওভারবট ওভারসোল্ড অবস্থার নির্দেশ করে। আবার এর মুভিং এভারেজ ও হিস্টোগ্রাম বাই বা সেল সিগন্যাল দেয়।
৯। ট্রেন্ড সঠিক কিনা জানার চেষ্টা করুন।
এডিএক্স এর মত ইন্ডিকেটর দিয়ে বুঝা যায় মার্কেট এখন ট্রেন্ডিং অবস্থায় আছে কিনা।
১০। ট্রেন্ড কনফার্মিং লক্ষন দেখুন।
সাধারনতঃ ভলুম বেশি থাকে। Volume precedes price.
১১। সব সময় শেখার চেষ্টা করুন।
টেকনিক্যাল এনালাইসিস জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার সমন্বয়। সব সময় নিজেকে ছাত্র মনে করুন।
বিনিয়োগকারিদের মার্কেট বিশেষজ্ঞদের কিছু গুরুত্বপুর্ন অনুসন্ধান জানা দরকার। এর মধ্যে মারফির নিয়ম অন্যতম (Murphy's Law) অন্যতম। তার মতে মার্কেট কেন উপরে বা নিচে যাচ্ছে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেয়েও কোথায় যাচ্ছে এটা জানা একজন বিনিয়োগকারির জন্য বেশি গুরুত্বপুর্ন।
টেকনিক্যাল এনালাইসিস সম্পর্কে মারফির ল'
১। ট্রেন্ড বুঝুন।
দীর্ঘ মেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি ট্রেন্ড বুঝতে হবে।
২। স্পট দ্যা ট্রেন্ড।
মার্কেট কোন অবস্থায় আছে। মুল ট্রেন্ডের সংগে সামঞ্জস্য রেখে এন্ট্রি দিতে হবে। আপনি কি ট্রেন্ডের দিকেই এন্ট্রি দিচ্ছেন?
৩। সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল খুঁজে বের করুন।
কেনার জন্য উপযুক্ত সাপোর্ট, সাপোর্ট মানেই আগের রেজিস্ট্যান্স। বিক্রীর জন্য উপযুক্ত রেজিস্ট্যান্স।
৪। ট্রেন্ড লাইন আঁকুন।
ট্রেন্ড লাইন সবচেয়ে সহজ চার্টিং টুল। প্রাইস ট্রেন্ড লাইন টাচ করে আবার তার আগের অবস্থানে ফিরে যায়।
৫। অনুমান করুন মার্কেট কতটা উলটা পথে যাবে।
মার্কেট কখনো রিট্রেস করে। সাধারনত আমরা রিট্রেসমেন্ট ফাইবো অনুপাত দিয়ে মেপে থাকি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ৩৮.২% বা ৬১.৮% রিট্রেসমেন্ট করে থাকে। আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায় বা পুলব্যাক করে।
৬। মুভিং এভারেজ অনুসরন করুন।
মুভিং এভারেজ দেখে জানা যায় ট্রেন্ড কি এখনো চালু আছে।
৭। মার্কেটের উঠা নামা পর্যবেক্ষন করুন।
মার্কেট কখনো ওভারবট আবার কখনো ওভারসোল্ড অবস্থায় থাকে। তখন মার্কেট বিপরীত দিকে যায়। এই ধরনের উঠা নামা আমরা অসিলেটর যেমন আর এস আই বা স্টোকাস্টিক ওসিলেটর দিয়ে বুঝতে পারি।
৮। মার্কেটের ওয়ার্নিং বুঝার চেষ্টা করুন।
ম্যাকডির মত ইন্ডিকেটর ওভারবট ওভারসোল্ড অবস্থার নির্দেশ করে। আবার এর মুভিং এভারেজ ও হিস্টোগ্রাম বাই বা সেল সিগন্যাল দেয়।
৯। ট্রেন্ড সঠিক কিনা জানার চেষ্টা করুন।
এডিএক্স এর মত ইন্ডিকেটর দিয়ে বুঝা যায় মার্কেট এখন ট্রেন্ডিং অবস্থায় আছে কিনা।
১০। ট্রেন্ড কনফার্মিং লক্ষন দেখুন।
সাধারনতঃ ভলুম বেশি থাকে। Volume precedes price.
১১। সব সময় শেখার চেষ্টা করুন।
টেকনিক্যাল এনালাইসিস জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার সমন্বয়। সব সময় নিজেকে ছাত্র মনে করুন।