Pages

Friday, 20 June 2025

Stock Selection Criteria (Technical)

এখানে আমি কিছু শক্তিশালী টেকনিক্যাল ক্রাইটেরিয়া শেয়ার করছি, যা দ্বারা আপনি দ্রুত সময়ের মধ্যে শক্তিশালী বুলিস স্টক খুঁজে পেতে পারেন। এই ক্রাইটেরিয়াগুলো মূলত ট্রেন্ডের শক্তি, মার্কেটের গতি এবং প্রবনতা বুঝতে সাহায্য করে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টেকনিক্যাল ক্রাইটেরিয়া দেয়া হলো:

১. উচ্চমাত্রার ওভারঅল ট্রেন্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য

  • মুভিং এভারেজ (Moving Averages): ৫০ দিনের এমএ (MA) এর উপরে ট্রেডিং হলে bullish signal।
  • ক্রসওভার (Crossover): ৫০ দিনের এমএ ১২০ দিনের এমএ কে উপরে ক্রস করলে শক্তিশালী bullish মার্কেট নির্দেশ করে।

২. শক্তিশালী বুলিশ সিগন্যাল

  •  (RSI) ৫০ এর উপরে থাকা কিন্তু ৭০ এর নিচে থাকা।
  • স্টকটি শক্তিশালী অ্যাক্টিভ বিয়ার বা বুলিস প্যাটার্ন যেমন:  বুলিশ কনভারজেন্স বা ডাইভারজেন্স।
  • উচ্চ ভলিউম: কনফার্মেশনের জন্য ভলিউমের বৃদ্ধি।

৩. শক্তিশালী ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন

  • হ্যামার: যেখানে বিদ্যমান ট্রেন্ডের বিরুদ্ধে একদিনের শক্তিশালী বুলিশ ক্যান্ডেল দেখায়।

৪. পজিশনিং অ্যান্ড পোর্টফোলিও ব্যালান্স

  •  ডে-ট্রেডের জন্য, স্টকটি আপট্রেন্ডে থাকা চাই, অর্থাৎ ঊর্ধ্বমুখী চ্যানেল বা ট্রেন্ডলাইন ব্রেকের পরে স্পষ্ট চিত্র।

৫. ফিউচার বা অপশান ডাটা (অতিরিক্ত)

  • যদি সম্ভব হয়, ফিউচার মার্কেট ডাটা বা অপশান চেক করে দেখুন কোথায় বড় ট্রেডার বা হেজ ফান্ডরা পজিশন নিচ্ছে।
৬। হারমোনিক প্যাটার্নের সাহায্যে
যখন একটা স্পষ্ঠ প্যাটার্ন পরিদৃষ্ট হয়।

৭। বুলিস ক্রাইটেরিয়ার মধ্যে (উপরের দেয়া শর্তে) রিট্রেসমেন্ট ও পুলব্যাকের আওতায়। 
৮। রিভার্সাল ও কন্টিন্যুয়েশন প্যাটার্ন আইডেন্টিফিকেশনের মাধ্যমে।


No comments:

Post a Comment