Murphy's Law on Technical Analysis
ট্রেন্ড বুঝুন।
দীর্ঘ মেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি ট্রেন্ড বুঝতে হবে।
স্পট দ্যা ট্রেন্ড।
মার্কেট কোন অবস্থায় আছে। মূল ট্রেন্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এন্ট্রি দিতে হবে। আপনি কি ট্রেন্ডের দিকেই এন্ট্রি দিচ্ছেন?
সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল খুঁজে বের করুন।
কেনার জন্য উপযুক্ত সাপোর্ট, সাপোর্ট মানেই আগের রেজিস্ট্যান্স। বিক্রীর জন্য উপযুক্ত রেজিস্ট্যান্স।
ট্রেন্ড লাইন আঁকুন।
ট্রেন্ড লাইন সবচেয়ে সহজ চার্টিং টুল। প্রাইস ট্রেন্ড লাইন টাচ করে আবার তার আগের অবস্থানে ফিরে যায়।
অনুমান করুন মার্কেট কতটা উলটা পথে যাবে।
মার্কেট কখনো রিট্রেস করে। সাধারণত আমরা রিট্রেসমেন্ট ফাইবো অনুপাত দিয়ে মেপে থাকি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ৩৮.২% বা ৬১.৮% রিট্রেসমেন্ট করে থাকে। আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায় বা পুলব্যাক করে।
মুভিং এভারেজ অনুসরন করুন।
মুভিং এভারেজ দেখে জানা যায় ট্রেন্ড কি এখনো চালু আছে।
মার্কেটের উঠানামা পর্যবেক্ষণ করুন।
মার্কেট কখনো ওভারবট আবার কখনো ওভারসোল্ড অবস্থায় থাকে। তখন মার্কেট বিপরীত দিকে যায়। এই ধরনের উঠা নামা আমরা অসিলেটর যেমন RSI বা Stochastic Oscillator দিয়ে বুঝতে পারি।
মার্কেটের ওয়ার্নিং বুঝার চেষ্টা করুন।
ম্যাকডির মত ইন্ডিকেটর ওভারবট ওভারসোল্ড অবস্থার নির্দেশ করে। আবার এর মুভিং এভারেজ ও হিস্টোগ্রাম বাই ও সেল সিগ্ন্যাল দেয়।
ট্রেন্ড সঠিক কিনা জানার চেষ্টা করুন।
ADX এর মত ইন্ডিকেটর দিয়ে বুঝা যায় মার্কেট এখন ট্রেন্ডিং অবস্থায় আছে কিনা।
দীর্ঘ মেয়াদি ও স্বল্প মেয়াদি ট্রেন্ড বুঝতে হবে।
স্পট দ্যা ট্রেন্ড।
মার্কেট কোন অবস্থায় আছে। মূল ট্রেন্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এন্ট্রি দিতে হবে। আপনি কি ট্রেন্ডের দিকেই এন্ট্রি দিচ্ছেন?
সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল খুঁজে বের করুন।
কেনার জন্য উপযুক্ত সাপোর্ট, সাপোর্ট মানেই আগের রেজিস্ট্যান্স। বিক্রীর জন্য উপযুক্ত রেজিস্ট্যান্স।
ট্রেন্ড লাইন আঁকুন।
ট্রেন্ড লাইন সবচেয়ে সহজ চার্টিং টুল। প্রাইস ট্রেন্ড লাইন টাচ করে আবার তার আগের অবস্থানে ফিরে যায়।
অনুমান করুন মার্কেট কতটা উলটা পথে যাবে।
মার্কেট কখনো রিট্রেস করে। সাধারণত আমরা রিট্রেসমেন্ট ফাইবো অনুপাত দিয়ে মেপে থাকি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ৩৮.২% বা ৬১.৮% রিট্রেসমেন্ট করে থাকে। আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায় বা পুলব্যাক করে।
মুভিং এভারেজ অনুসরন করুন।
মুভিং এভারেজ দেখে জানা যায় ট্রেন্ড কি এখনো চালু আছে।
মার্কেটের উঠানামা পর্যবেক্ষণ করুন।
মার্কেট কখনো ওভারবট আবার কখনো ওভারসোল্ড অবস্থায় থাকে। তখন মার্কেট বিপরীত দিকে যায়। এই ধরনের উঠা নামা আমরা অসিলেটর যেমন RSI বা Stochastic Oscillator দিয়ে বুঝতে পারি।
মার্কেটের ওয়ার্নিং বুঝার চেষ্টা করুন।
ম্যাকডির মত ইন্ডিকেটর ওভারবট ওভারসোল্ড অবস্থার নির্দেশ করে। আবার এর মুভিং এভারেজ ও হিস্টোগ্রাম বাই ও সেল সিগ্ন্যাল দেয়।
ট্রেন্ড সঠিক কিনা জানার চেষ্টা করুন।
ADX এর মত ইন্ডিকেটর দিয়ে বুঝা যায় মার্কেট এখন ট্রেন্ডিং অবস্থায় আছে কিনা।
No comments:
Post a Comment